শিরোনাম:
●   এপ্রিল জাতীয় নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত সময় নয়,বরং নানা দিক থেকেই ঝুঁকিপূর্ণ ●   ফটিকছড়িতে পশুরহাটে প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের সেবা : পশুর স্বাস্থ্যসেবার বালাই নেই ●   বাজেট স্বপ্নহীন যাত্রার নৈরাশ্যজনক বয়ান ●   ফটিকছড়িতে কোরবানীর পশুরহাটে ভোগান্তিতে ক্রেতা-বিক্রেতারা ●   ঈদের ছুটিতে বাড়ী ফেরা হলোনা নবীগঞ্জের তারেক ও বিলালের ●   বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে রাঙামাটিতে মানববন্ধন ●   ফটিকছড়িতে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত ●   হালদা পাড়ে উৎসব : ডিম ছেড়েছে মা মাছ ●   রাঙামাটিতে ভর্তি পরীক্ষায় ছাত্রদলের মানবিক উদ্যোগ ●   রাঙ্গুনিয়াতে হতদরিদ্রদের মাঝে ভিজিএফ’র চাল বিতরণ ●   খাগড়াছড়িতে স্রোতে ভেসে যাওয়ার ২৪ ঘণ্টা পর দু’জনের মরদেহ উদ্ধার ●   চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কে ওয়াই সি এল বাস সার্ভিস উদ্বোধন ●   রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার এ্যাডহক কমিটির অনুমোদন দিয়েছে এনএসসি ●   কাপ্তাইয়ে কারেন্ট জাল ও ২টি নৌকা জব্দ ●   ট্রাক আটকে চাঁদাবাজির সময় এনসিপির নেতা গ্রেপ্তার ●   সানরাইজ স্পেকট্রাম বাংলা রেডিও অনুষ্ঠানের ৩১ বছর পূর্তির আয়োজন ●   প্রকৃতিতে শোভা ছড়াচ্ছে সোনালু ফুল ●   দেশজুড়ে ভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কতা : পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের শঙ্কা ●   প্রয়াত সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এপোলো জামালীর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ●   কাপ্তাইয়ে নিবন্ধিত মৎস্যজীবিদের মাঝে ছাগল বিতরণ
ঢাকা, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

Daily Sonar Bangla
বৃহস্পতিবার ● ১১ আগস্ট ২০২২
প্রথম পাতা » কৃষি » ক্ষতি পুষিয়ে নিতে মাঠে ব্যস্ত কৃষকরা
প্রথম পাতা » কৃষি » ক্ষতি পুষিয়ে নিতে মাঠে ব্যস্ত কৃষকরা
৩৬০ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার ● ১১ আগস্ট ২০২২
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ক্ষতি পুষিয়ে নিতে মাঠে ব্যস্ত কৃষকরা

ছবি : সংবাদ সংক্রান্ত বিশ্বনাথ প্রতিনিধি :: দফায় দফায় প্রাকৃতিক দুর্যোগে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলার কৃষকরা। গেল বন্যার কারণে আউশ ফসলও ঘরে উঠেনি তাদের। তলিয়ে যায় সকলেরই আউশ ধানের ক্ষেত। এরপর বন্যার পানি নামলে ফের তারা নামেন মাঠে।

শুরু হয় বীজতলা প্রস্তুতের কাজ। আর রোপনের জন্য জমিও তৈরি। এবার আমন চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকরা। ক্ষতি পুষিয়ে ঘুরে দাঁড়াতে নিরলস পরিশ্রম করছেন দেখা গেছে তাদের।

জমি চাষাবাদ ও আগাছা নিধন শেষে মাঠে মাঠে রোপন করা হচ্ছে আমন ধানের চারা।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, গেল বন্যায় তলিয়ে যায় ৩ হাজার ৯শ ২০ হেক্টর আউশ ফসল। এর মধ্যে একেবারেই নষ্ট হয়ে যায় ২ হাজার ৫শ ৪৮ হেক্টর ধানি জমি। হতাশা দেখা দেখা দেয় কৃষকদের মাঝে।

চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন উপজেলার ১৮ হাজার ৪২জন কৃষক। এরপর বন্যা নামলে ফের মাঠে নামেন তারা। শুরু আবারো স্বপ্ন বোনা।
ইতিমধ্যে লক্ষ্যমাত্রার ৬ হাজার ৬শ হেক্টর জমিতে আমন ধান রোপণ করেছেন কৃষকরা। এ বছর আমন ধানের লক্ষ্যমাত্র নির্ধারণ করা হয়েছে ১৩ হাজার ২শ ৫ হেক্টর।

কৃষকরা জানান, একের পর দুর্যোগে অসহায় হয়ে পড়েছেন তারা। তবুও হাল ছাড়েননি কেউ। সরকারি বরাদ্দ-সহায়তার পাশাপাশি নিজেদের মতো করে জমিতে ফসল চাষাবাদ করছেন সকলেই।

এ বিষয়ে কথা হলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কনক চন্দ্র রায় বলেন, এ বছর স্বল্প জীবন কালের ধান (ব্রি ধান ৭৫, ব্রি ধান ৮৭, ব্রি ধান ৯৫) ব্যাপক পরিসরে সম্প্রসারণ করা হয়েছে। এ সকল জাতের বীজতলা বপনকারী কৃষকদের চিহ্নিত করে তেল ফসল আবাদ বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে রবি মৌসুমে সরিষা চাষে উৎসাহিত করা হচ্ছে। যাতে কৃষকরা ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারেন।

আমন ধান আবাদ ও যথাযথ সার ব্যবস্থাপনাসহ রোগ ও পোকার আক্রমণে যেন কোন ভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এ ব্যাপারে কৃষি বিভাগ তৎপর রয়েছে।





আর্কাইভ