শিরোনাম:
●   এপ্রিল জাতীয় নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত সময় নয়,বরং নানা দিক থেকেই ঝুঁকিপূর্ণ ●   ফটিকছড়িতে পশুরহাটে প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের সেবা : পশুর স্বাস্থ্যসেবার বালাই নেই ●   বাজেট স্বপ্নহীন যাত্রার নৈরাশ্যজনক বয়ান ●   ফটিকছড়িতে কোরবানীর পশুরহাটে ভোগান্তিতে ক্রেতা-বিক্রেতারা ●   ঈদের ছুটিতে বাড়ী ফেরা হলোনা নবীগঞ্জের তারেক ও বিলালের ●   বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে রাঙামাটিতে মানববন্ধন ●   ফটিকছড়িতে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত ●   হালদা পাড়ে উৎসব : ডিম ছেড়েছে মা মাছ ●   রাঙামাটিতে ভর্তি পরীক্ষায় ছাত্রদলের মানবিক উদ্যোগ ●   রাঙ্গুনিয়াতে হতদরিদ্রদের মাঝে ভিজিএফ’র চাল বিতরণ ●   খাগড়াছড়িতে স্রোতে ভেসে যাওয়ার ২৪ ঘণ্টা পর দু’জনের মরদেহ উদ্ধার ●   চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কে ওয়াই সি এল বাস সার্ভিস উদ্বোধন ●   রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার এ্যাডহক কমিটির অনুমোদন দিয়েছে এনএসসি ●   কাপ্তাইয়ে কারেন্ট জাল ও ২টি নৌকা জব্দ ●   ট্রাক আটকে চাঁদাবাজির সময় এনসিপির নেতা গ্রেপ্তার ●   সানরাইজ স্পেকট্রাম বাংলা রেডিও অনুষ্ঠানের ৩১ বছর পূর্তির আয়োজন ●   প্রকৃতিতে শোভা ছড়াচ্ছে সোনালু ফুল ●   দেশজুড়ে ভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কতা : পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের শঙ্কা ●   প্রয়াত সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এপোলো জামালীর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন ●   কাপ্তাইয়ে নিবন্ধিত মৎস্যজীবিদের মাঝে ছাগল বিতরণ
ঢাকা, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

Daily Sonar Bangla
মঙ্গলবার ● ২২ এপ্রিল ২০২৫
প্রথম পাতা » এগিয়ে যাও বাংলাদেশ » নির্বাচন কমিশনের সাথে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির নেতৃবৃন্দের বৈঠক
প্রথম পাতা » এগিয়ে যাও বাংলাদেশ » নির্বাচন কমিশনের সাথে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির নেতৃবৃন্দের বৈঠক
১১৯ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ২২ এপ্রিল ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

নির্বাচন কমিশনের সাথে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির নেতৃবৃন্দের বৈঠক

--- আজ ২২ এপ্রিল ২০২৫ নির্বাচন কমিশনের সাথে বৈঠক করেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ,দুপুর সোয়া ১২টায় আগারগাঁও এ নির্বাচন কমিশনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক এর নেতৃত্বে পার্টির সাত সদস্যের প্রতিনিধি দল এই বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন।

সাধারণ সম্পাদকের সাথে পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, আকবর খান, আবু হাসান টিপু, আনছার আলী দুলাল, মীর মোফাজ্জল হোসেন মোশতাক ও মাহমুদ হোসেন এই বৈঠকে অংশ নেন।

প্রায় দুই ঘন্টা স্থায়ী এই সভায় প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন এই সভায় উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রত্যাশা করে তাদেরকে ধন্যবাদ জানান এবং ধসে পড়া নির্বাচন ব্যবস্থার উপর আস্থা ফিরিয়ে আনা এবং জনপ্রত্যাশা অনুযায়ী অবাধ,নিরপেক্ষ ও বিশ্বাসযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানই নির্বাচন কমিশনের সবচেয়ে বড় কর্তব্য।

তিনি বলেন গত তিনটি জাতীয় নির্বাচন যারা নষ্ট করেছেন তাদেরকেও আইনের আওতায় আনতে হবে।

তিনি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে নির্বাচন কমিশনের স্বাধীন কার্যকরি ভূমিকার উপর জোর দেন।পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনের জবাবদিহিতার উপরও তিনি গুরুত্ব আরোপ করেন।

তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আচরণবিধি চূড়ান্ত করার আগে রাজনৈতিক দলসমূহের মতামত নেয়া প্রয়োজন।

তিনি বলেন, নির্বাচনে টাকার খেলা, সন্ত্রাস, গুন্ডামী ও প্রশাসনিক ম্যানিপুলেশান বন্ধ করতে না পারলে নির্বাচনের উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হবে এবং জনবান্ধব রাজনীতিকেরা নির্বাচিত হতে পারবেন না।

তিনি বলেন, সংসদ নির্বাচনকে অলাভজনক করতে পারলে সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে ইদুর দৌড় অনেকটা বন্ধ হয়ে যাবে।।

তিনি বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির পক্ষ থেকে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে ৩১ দফা প্রস্তাবনা পেশ করেন।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ নির্বাচন কমিশনারবৃন্দ বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির অধিকাংশ প্রস্তাবের সাথে একমত পোষণ করেন এবং বলেন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে তারা সর্বোচ্চ আন্তরিকতা ও পেশাদারীত্বের সাথে তাদের দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করছেন।

নির্বাচন কমিশনে প্রদত্ত পার্টির পুরো বক্তব্য এই সাথে পাঠানো হলো।

মাননীয় প্রধান নির্বাচন কমিশনার, কমিশনের মাননীয় সদস্যবৃন্দ, কমিশনের সচিব ও কর্মকর্তাগণ,
আমাদের শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন। দেশ ও জনগণের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব নেবার জন্য আপনাদেরকে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির পক্ষ থেকে উষ্ণ অভিনন্দন জানাচ্ছি।

আপনারা অবগত আছেন যে, গত দেড় দশকে তিনটি নির্বাচন কমিশন দেশের সমগ্র নির্বাচনী ব্যবস্থাকে কার্যতঃ ধ্বংস করে দিয়েছে।নির্বাচন কমিশনকে জনগণের ভোটের অধিকার হরনের সহযোগী প্রতিষ্ঠানে পরিনত করা হয়েছিল। প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন ব্যবস্থাকে বিদায় করে দেয়া হয়েছে। স্বাধীন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে নির্বাচন কমিশনের মর্যাদা ভূলুণ্ঠিত করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনকে সরকার ও সরকারি দলের এক ধরনের অংগ সংগঠনে অধঃপতিত করা হয়েছিল। এর ফলে ভোট ও নির্বাচন নিয়ে গণ অনাস্থা আর গণ হতাশা দেখা দিয়েছে।এজন্য গত তিনটি নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়াও জরুরী। আমরা মনে করি এই পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশনসহ গোটা নির্বাচনী ব্যবস্থার উপর মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনা আপনাদের প্রধান কর্তব্য।

আপনারা দায়িত্ব নেবার পর এই পর্যন্ত আপনাদের বিভিন্ন পদক্ষেপ আমাদের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।ভোটার তালিকা সম্পন্ন করাসহ আপনাদের বেশ কিছু তৎপরতা আমরা ইতিবাচক হিসাবেই বিবেচনা করছি। ডিসেম্বর ২০২৫ এ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় বিবেচনায় নিয়ে আপনাদের প্রস্তুতিমুলক কাজ ভোটারদেরকে আশাবাদী করে তুলেছে।আমরা বিশ্বাস রাখতে চাই যে জনআকাংখা ও রাজনৈতিক দলসমূহের মতামত বিবেচনায় নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সাথে পরামর্শ করে সাংবিধানিক দায়িত্বের অংশ হিসেবে অচিরেই আপনারা ত্রয়োদশ সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠানে আপনাদের সুনির্দিষ্ট পথনকশা ঘোষণা করবেন।

আমরা লক্ষ্য করেছি বেশ কিছু বিষয়ে নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবের সাথে ভিন্নমত পোষণ করে আপনারা আপনাদের মতামত জানিয়েছেন। আমরা গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে নির্বাচন কমিশনের যেমন স্বাধীন ও কার্যকর ভূমিকা দেখতে চাই, তেমনি নির্বাচন কমিশনেরও জবাবদিহিতার বিধান থাকা দরকার। কারণ আমাদের নিকট অতীতেও আমাদের অনেক তিক্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে।নির্বাচন কমিশনের কার্যকর স্বাধীন ভূমিকা ও মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রেখে কিভাবে এই জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা যায় তা নিয়ে আরও আলাপ - আলোচনার দরকার রয়েছে।

আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করেছি নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কার কমিশন অনেক ইতিবাচক প্রস্তাব উত্থাপন করলেও নির্বাচনে বেশুমার ও যথেচ্ছ অর্থ ব্যয় বন্ধে কোন সুপারিশ করেনি।অপ্রদর্শিত এই বিশাল অংকের কালো টাকা নির্বাচন ব্যবস্থায় রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দূর্বত্ত, বিত্তবান ও মাফিয়া সন্ত্রাসীদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে।নির্বাচনে অবৈধ
অর্থ, সন্ত্রাস, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ম্যানিপুলেশান বন্ধ করা না গেলে ব্যতিক্রম ছাডা সৎ, জনদরদী,নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তিবর্গ নির্বাচিত হতে পারবেন না এবং জাতীয় সংসদ প্রকারান্তরে আর বেশী করে বিত্তবানদের ক্লাবে পরিনত হবে।এ ব্যাপারে আপনাদের কঠোর ও যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন।

গণমাধ্যমে আমরা দেখেছি যে, আপনারা অচিরে নির্বাচন আচরণবিধি ঘোষণা করতে যাচ্ছেন। আমরা মনে করি আচরণবিধি ঘোষণা করার আগে রাজনৈতিক দলসহ গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনদের সাথে আপনাদের আলোচনা করা দরকার ; তাদের নির্দিষ্ট মতামত নেয়া প্রয়োজন।

দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের এক গুরুত্বপূর্ণ সময়ে আপনারা দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।আপনাদের উপর দেশবাসীর বিপুল প্রত্যাশা। আশা করি প্রজ্ঞা, দক্ষতা, দুরদর্শিতার মাধ্যমে আপনারা এই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করবেন।

অবাধ, নিরপেক্ষ ও গনতান্ত্রিক নির্বাচনের লক্ষ্যে নিম্নোক্ত কয়েকটি প্রস্তাবনা পেশ করছি। অচিরে আমরা আমাদের পূর্নাংগ প্রস্তাবনা পেশ করব।

১। নির্বাচনকালীন সময়ে প্রশাসন, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী
নির্বাচন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কার্যকরি দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের উপর ন্যাস্ত থাকা দরকার।
২। ভোট কেন্দ্রে কেবলমাত্র সিল দেওয়ার গোপন কক্ষ ব্যাতিত পুরো কেন্দ্রে সিসিটিভির ব্যবস্থা রাখা। ভোটকেন্দ্রের বাহিরে বড় স্ক্রীনের মাধ্যমে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, গণমাধ্যম প্রতিনিধি, দেশী-বিদেশী নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের প্রতিনিধিদের প্রদর্শনের ব্যবস্থা রাখা।
৩। ভোট কেন্দ্রে গণমাধ্যমের প্রতিনিধি/সাংবাদিকদের অবাধ প্রবেশের ব্যবস্থা থাকা।
৪। এনআইডি কার্ড এর দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের অধীনে রাখা।
৫। কোন সরকারিজীবী চাকুরী ছাড়ার পাঁচ বছরের মধ্যে কোন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে না- এমন আইন প্রণয়ন করা।
৬। রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ করতে দলীয় মনোনয়ন ফরম ৫ হাজার টাকার অধিক মূল্য গ্রহণ করা যাবে না।
৭। নির্বাচন কমিশনের মনোনয়ন ফরম পেতে১০ হাজার টাকার বেশী গ্রহণ করা যাবে না। সিডি/ ভোটার তালিকা ক্রয় বাবদ কোন ফি ধার্য করা যাবে না।
৮। পোস্টার বর্তমান প্রচলিত আইন অনুযায়ী হবে। তবে সংখ্যা নির্ধারণ করে দেয়া দরকার।
৯। নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রার্থীদের প্রচারের ব্যবস্থা করা।
১০। সরকারি - বেসরকারি গণমাধ্যমে সকল দলের সমান প্রচারের ব্যবস্থা থাকা দরকার।
১১। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর সর্বোচ্চ ব্যয় ১০ লাখ টাকায় নিয়ে আসা।
১২। নির্বাচনের মনোনয়ন ফরমের সাথে হলফনামা জমা নিতে হবে।
১৩। নির্বাচন শেষে তিন মাসের মধ্যে হলফনামা যাচাই-বাছাই করতে হবে। অসামঞ্জস্য দেখলে আইনী ব্যবস্থা নিতে হবে। নির্বাচনী ব্যয়ের ক্ষেত্রেও একই ব্যবস্থা থাকবে।
১৪। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের প্রতি বছর তাদের আয়-ব্যয়ের হিসাব নির্বাচন কমিশন ও দুদকে জমা দেওয়ার বিধান রাখা।
১৫। রাজনৈতিক দল তাদের দলীয় সদস্য ছাড়া বাইরে থেকে কেবলমাত্র পাঁচ শতাংশ মনোনয়ন দিতে পারবে। সেক্ষেত্রে মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তি যদি কোন সংগঠিত সংঘের/ক্লাবের/প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে থাকেন তাহলে উক্ত প্রতিষ্ঠান থেকে পদত্যাগ করতে হবে।
১৬। যেকোন পর্যায়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি তার নির্বাচনী এলাকার ভোটারের জনআস্থা হারালে তাকে রিকল করার বিধান রাখা।
১৭। যেকোন পর্যায়ের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর তার নির্বাচনী এলাকার জনগণের কাছে জবাবদিহীর ব্যবস্থা রাখা।
১৮। স্থানীয় সরকার নির্বাচনে দলীয় প্রতীক ব্যবস্থা বাতিল করা।
১৯। সংসদ সদস্যরা কেবলমাত্র আইন প্রণয়নের কাজে থাকবেন। উন্নয়ন বরাদ্দে বা নানা প্রকল্পে তাদের যুক্ত থাকার বিধান বাতিল করা।
২০। না ভোটের ব্যবস্থা চালু করতে হবে।
২১। জাতীয় সংসদের পরিচালনা অধিবেশনের ব্যয় সংকোচন করা।
২২। সংসদ সদস্যদের শুল্কমুক্ত গাড়ী আমদানি বন্ধ করতে হবে। মন্ত্রীদের একাধিক গাড়ী দেওয়া যাবে না। হলফনামায় যদি ঢাকায় ফ্ল্যাট বা বাড়ী থাকে সেসব সাংসদ/মন্ত্রীর নামে সরকারি বাড়ী বরাদ্দ দেওয়া যাবে না।
২৩। এমপি/মন্ত্রী কোন স্কুল, কলেজ, মন্দির, মসজিদ, মাদ্রাসা, ক্লাব, সংঘ, সমিতি, গীর্জা ইত্যাদি ধরনের কোন প্রতিষ্ঠানের কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে অন্তর্ভূক্ত থাকতে পারবে না।
২৪। রাষ্ট্রপতি/প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি/ মেয়র কেউ যাতায়াতের সময়ে জনগণের যাতায়াতে বিঘ্ন ঘটাতে প্রটোকলের নামে রাস্তা বন্ধ করা যাবে না।
২৫। নির্বাচনে টাকার খেলা কঠোরভাবে বন্ধ করতে হবে। সর্বোচ্চ ৫ জনের অধিক ব্যক্তি নিয়ে মনোনয়ন জমা দিতে যাওয়া যাবে না।নির্বাচনে অদৃশ্য ব্যয় রোধে কার্যকরি পদক্ষেপ নেওয়া।
২৬। নির্বাচনে সন্ত্রাস, গুন্ডামী, প্রশাসনিক ম্যানিপুলেশান, সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মীয় অনুভূতির ব্যবহার রোধে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া।
২৭। দ্বৈত নাগরিক নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে এবং ভোট প্রদান করতে পারবেন না।
২৮। প্রবাসীদের ভোট প্রদানের উপযুক্ত ব্যবস্থা চালু করা।
২৯। ভোট প্রদানে যে কোন ধরনের বাধাকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে গণ্য করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া।
৩০। ভোট গননা ও ফলাফল ঘোষণা করার প্রক্রিয়া পুরোপুরি স্বচ্ছ করা।
৩১। গুরুতর অনিয়ম ও জ্বালিয়াতির কারণে নির্বাচন বাতিলে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা রাখা।
আবারও আপনাদের জন্য শুভ কামনা।





এগিয়ে যাও বাংলাদেশ এর আরও খবর

হালদা পাড়ে উৎসব : ডিম ছেড়েছে মা মাছ হালদা পাড়ে উৎসব : ডিম ছেড়েছে মা মাছ
রাঙামাটিতে ভর্তি পরীক্ষায় ছাত্রদলের মানবিক উদ্যোগ রাঙামাটিতে ভর্তি পরীক্ষায় ছাত্রদলের মানবিক উদ্যোগ
চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কে ওয়াই সি এল বাস সার্ভিস উদ্বোধন চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কে ওয়াই সি এল বাস সার্ভিস উদ্বোধন
রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার এ্যাডহক কমিটির অনুমোদন দিয়েছে এনএসসি রাঙামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার এ্যাডহক কমিটির অনুমোদন দিয়েছে এনএসসি
প্রকৃতিতে শোভা ছড়াচ্ছে সোনালু ফুল প্রকৃতিতে শোভা ছড়াচ্ছে সোনালু ফুল
চুয়েটে “ডিজিটাল স্কিল ট্রেইনিং ফর স্টুডেন্টস” শীর্ষক ট্রেইনিং অনুষ্ঠিত চুয়েটে “ডিজিটাল স্কিল ট্রেইনিং ফর স্টুডেন্টস” শীর্ষক ট্রেইনিং অনুষ্ঠিত
রাবিপ্রবি’তে ‘তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ বিষয়ক আলোচনা সভা রাবিপ্রবি’তে ‘তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ বিষয়ক আলোচনা সভা
হালদায় নমুনা ডিম ছেড়েছে মা মাছ হালদায় নমুনা ডিম ছেড়েছে মা মাছ
রেলওয়ে কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানায় উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে রেলওয়ে কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানায় উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে
কাপ্তাইয়ে আশিকার এমপাওয়ারমেন্ট প্রজেক্টের ইনসেপশন ওর্য়াকশপ অনুষ্ঠিত কাপ্তাইয়ে আশিকার এমপাওয়ারমেন্ট প্রজেক্টের ইনসেপশন ওর্য়াকশপ অনুষ্ঠিত

আর্কাইভ