বুধবার ● ৯ নভেম্বর ২০২২
প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী » বান্দরবানে মহাপিণ্ড দান অনুষ্ঠানে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করে প্রার্থনা
বান্দরবানে মহাপিণ্ড দান অনুষ্ঠানে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করে প্রার্থনা
বান্দরবান :: গতকাল মঙ্গলবার বান্দরবান জেলা শহরে যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে উদযাপিত মহাপিণ্ড দান অনুষ্ঠানের প্রার্থনায় পার্বত্য মন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপি অংশ নেন। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের মহাপিণ্ড দান অনুষ্ঠানে দেশ ও জাতির সুখ-শান্তি ও মঙ্গল কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়।
সকালে বান্দরবান জেলা শহরের রাজগুরু বৌদ্ধ বিহার থেকে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের এক বর্ণাঢ্য র্যালি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এসময় তিন শতাধিক ভিক্ষু র্যালিতে অংশ নেন। অনুষ্ঠানে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের পিণ্ড দান করেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং এমপি।
পিণ্ডদান অনুষ্ঠানে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের নগদ টাকা, চাউল, ফলমূল, মিষ্টি, মোমবাতি, আগরবাতি ইত্যাদি দান করা হয়। বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা মাসব্যাপী কঠিন চিবর দান অনুষ্ঠান পালন শেষে মানুষের আগামি দিনের সুখ-শান্তি প্রত্যাশা করে মহাপিণ্ড দান অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে।
মহাপিণ্ড দান অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্য শৈ হ্লা, বান্দরবান জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভিন তিবরীজি, পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য ক্যসাপ্রু, সদস্য লক্ষ্মীপদ দাশ, সদস্য মোজাম্মেল হক বাহাদুর, পৌরসভার প্যানেল মেয়র সৌরভ দাস শেখর, বান্দরবান জেলার সাবেক সিভিল সার্জন ডা. অং সুই প্রু মারমা, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি বান্দরবান ইউনিটের সেক্রেটারি অমল কান্তি দাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।




রাজনৈতিক দলসমূহের সাধারণ মতৈক্যের ভিত্তিতে সরকারকে সংকট উত্তরণে পদক্ষেপ নিতে হবে
রাঙামাটিতে বিপ্লবী যুব সংহতির জেলা কাউন্সিলে ৩৫ বিশিষ্ট কমিটি গঠন
আগামী কাল বিপ্লবী যুব সংহতির রাঙামাটি জেলা কাউন্সিল
রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা না করে আরপিও চূড়ান্ত করায় ক্ষোভ প্রকাশ
বেণুবন উওমানন্দ ধর্মবন বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব ও সংবর্ধনা
পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৫ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি পৌরসভার ০৮ নং ওয়ার্ড কমিটি পূর্ণগঠন
টেকসই হবেনা - এমন পদক্ষেপ নেয়া থেকে বিরত থাকুন
তীর্থ ভ্রমনে বিজয়ানন্দ থেরো
ডলুছড়া মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে ১৮তম কঠিন চীবর দান ও স্থবির বরণোৎসব সম্পন্ন
ভেংগে পড়া নির্বাচনী ব্যবস্থার উপর জনআস্থা ফিরিয়ে আনাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ 