শিরোনাম:
●   আগামী কাল বিপ্লবী যুব সংহতির রাঙামাটি জেলা কাউন্সিল ●   রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা না করে আরপিও চূড়ান্ত করায় ক্ষোভ প্রকাশ ●   বেণুবন উওমানন্দ ধর্মবন বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব ও সংবর্ধনা ●   পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৫ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি পৌরসভার ০৮ নং ওয়ার্ড কমিটি পূর্ণগঠন ●   টেকসই হবেনা - এমন পদক্ষেপ নেয়া থেকে বিরত থাকুন ●   তীর্থ ভ্রমনে বিজয়ানন্দ থেরো ●   ডলুছড়া মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে ১৮তম কঠিন চীবর দান ও স্থবির বরণোৎসব সম্পন্ন ●   ভেংগে পড়া নির্বাচনী ব্যবস্থার উপর জনআস্থা ফিরিয়ে আনাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ ●   থেরবাদী বৌদ্ধদের শ্রেষ্ঠতম জাতীয় ধর্মীয় উৎসব শ্লোগান নিয়ে শীলছড়ি অভায়রণ্য ধন্য কেন্দ্রে কঠিন চীবর দান উদযাপন ●   ফেব্রুয়ারীর সুষ্ঠু নির্বাচনই কেবল এই সরকারকে মুক্তি দিতে পারে ●   কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী নালন্দা বৌদ্ধ বিহারে ৩৮ কঠিন চীবর দান উদযাপন ●   কাল ২৪ অক্টোবর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ৮দফা দাবিতে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ‘ঢাকা সমাবেশ ও গণ মিছিলে ●   কাউখালীতে কৃষি ব্যাংকের মতবিনিময় সভা ●   শীর্ষ চরমপন্থি লিপ্টনের জামিন বাতিল দাবিতে বিক্ষোভ ●   নানিয়ারচরে সেনাবাহিনী বিনামূল্যে চিকিৎসা ও ঔষধ বিতরণ ●   ৮ দফা দাবিতে ২৪ অক্টোবর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ঢাকা সমাবেশ ও গণমিছিল ●   মিরসরাইয়ে ৭৫ লক্ষ টাকার চরঘেরা জাল ধ্বংস ●   ওসি ওবায়দুর রহমানের নেতৃত্বে অপরাধ দমনে ঈর্ষণীয় অগ্রগতি ●   ঢাকায় সার্বজনীন পূজা ফাউন্ডেশন এর উদ্যোগে কালীপূজা ●   রাঙামাটির দুর্গম প্রংজাং পাড়ায় স্কুলে চেয়ার ও টেবিল প্রদান করেছে ৯ বিজিবি
ঢাকা, শুক্রবার, ৭ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২

Daily Sonar Bangla
মঙ্গলবার ● ৪ নভেম্বর ২০২৫
প্রথম পাতা » এগিয়ে যাও বাংলাদেশ » রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা না করে আরপিও চূড়ান্ত করায় ক্ষোভ প্রকাশ
প্রথম পাতা » এগিয়ে যাও বাংলাদেশ » রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা না করে আরপিও চূড়ান্ত করায় ক্ষোভ প্রকাশ
৩৪ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ৪ নভেম্বর ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা না করে আরপিও চূড়ান্ত করায় ক্ষোভ প্রকাশ

--- আজ ৪ নভেম্বর মঙ্গলবার সকালে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃ প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সাথে সাক্ষাৎ করেন।পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক এর নেতৃত্বে পার্টির পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল প্রধান নির্বাচন কমিশনার নাসিরউদ্দীনের সাথে ঘন্টাব্যাপী বৈঠক করেন। বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির এই প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, আকবর খান, আনছার আলী দুলাল ও মীর মোফাজ্জল হোসেন মোশতাক।
বৈঠকে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক ক্ষোভের সাথে বলেন, নির্বাচন কমিশনের উচিৎ ছিল রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-আরপিও ও আচরণবিধি
চূড়ান্ত করা।
তিনি বলেন, বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশনসহ গোটা নির্বাচনী ব্যবস্থার উপর মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনা প্রধান কর্তব্য।তিনি বলেন , আগামী ফেব্রুয়ারীর প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশন যে রোড়ম্যাপ ঘোষণা করেছেন তা যথাযথভাবে বাস্তবায়িত করতে হবে।
তিনি বলেন বিভিন্ন মহল থেকে কিছু বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের উপর অযৌক্তিক চাপ তৈরি করা হচ্ছে।আমরা গুরুত্বপূর্ণ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসাবে নির্বাচন কমিশনকে যেমন স্বাধীন ও কার্যকর ভূমিকায় দেখতে চাই।
তিনি বলেন, নির্বাচনের প্রধান স্টেকহোল্ডার রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত ব্যতিরেকে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ - আরপিও চূড়ান্ত করায় নানা প্রশ্ন ও বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। তিনি বলেন, আরপিও তে নানা ইতিবাচক বিষয় যুক্ত লললেও নির্বাচনে বেশুমার ও যথেচ্ছ অর্থ ব্যয় বন্ধে আমরা কার্যকরি পদক্ষেপ দেখছিনা। জামানতের টাকা ২০ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা বৃদ্ধির পদক্ষেপ খুবই অবিবেচনাপ্রসুত। প্রার্থীর সর্বোচ্চ ব্যয়সীমা বৃদ্ধির পরোক্ষ প্রস্তাবও অগ্রহণযোগ্য।
এই অবস্থা চলতে দিলে অপ্রদর্শিত এই বিশাল অংকের কালো টাকা নির্বাচন ব্যবস্থায় রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দূর্বত্ত, বিত্তবান ও মাফিয়া সন্ত্রাসীদের নিয়ন্ত্রণ আরও জোরদার করবে। অর্থ, সন্ত্রাস, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ম্যানিপুলেশান বন্ধ করা না গেলে ব্যতিক্রম ছাডা সৎ, জনদরদী, নিবেদিতপ্রাণ ব্যক্তিবর্গ নির্বাচিত হতে পারবেন না এবং জাতীয় সংসদ প্রকারান্তরে আর বেশী করে বিত্তবান ও কালো টাকার মালিকদের ক্লাবে পরিনত হবে। তিনি এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের
কঠোর ও যথাযথ পদক্ষেপ নেয়ার আহবান জানান।
তিনি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে পার্টির ৩১ দফা প্রস্তাবনা ব্যাখ্যা করেন।
প্রস্তাবনাসমূহ নিম্নরুপ : ১। নির্বাচনকালীন সময়ে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের কার্যকরি দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের উপর ন্যাস্ত থাকা দরকার।
২। ভোট কেন্দ্রে কেবলমাত্র সিল দেওয়ার গোপন কক্ষ ব্যাতিত সারা দেশে সমগ্র কেন্দ্রে সিসিটিভির ব্যবস্থা রাখা। ভোটকেন্দ্রের বাহিরে বড় স্ক্রীনের মাধ্যমে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, গণমাধ্যম প্রতিনিধি, দেশী-বিদেশী নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের প্রতিনিধিদের প্রদর্শনের ব্যবস্থা রাখা।
৩। ভোট কেন্দ্রে গণমাধ্যমের প্রতিনিধি/সাংবাদিকদের অবাধ প্রবেশের ব্যবস্থা থাকা।
৪। কোন সরকারিজীবী চাকুরী ছাড়ার পাঁচ বছরের মধ্যে কোন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে না- এমন আইন প্রণয়ন করা।
৬। রাজনৈতিক দলের মনোনয়ন বাণিজ্য বন্ধ করতে দলীয় মনোনয়ন ফরম ৫ হাজার টাকার অধিক মূল্যে বিক্রি করা যাবে না।
৭। নির্বাচন কমিশনের মনোনয়ন ফরম পেতে১০ হাজার টাকার বেশী গ্রহণ করা যাবে না। সিডি/ ভোটার তালিকা ক্রয় বাবদ কোন ফি ধার্য করা যাবে না।
৮। পোস্টার বর্তমান প্রচলিত আইন অনুযায়ী হবে। তবে সংখ্যা নির্ধারণ করে দেয়া দরকার।
৯। নির্বাচন কমিশন কর্তৃক প্রার্থীদের সমন্বিত যৌথ প্রচারের ব্যবস্থা করা।
১০। সরকারি - বেসরকারি গণমাধ্যমে সকল দলের সমান প্রচারের ব্যবস্থা থাকা দরকার।
১১। এআই কনটেন্টসহ সামাজিক গণমাধ্যমে অপতৎপরতা ও অপতথ্যের ব্যবহার ও প্রচার কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা।
১২। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীর সর্বোচ্চ ব্যয় বৃদ্ধি না করা।
১৩। নির্বাচনের মনোনয়ন ফরমের সাথে হলফনামা জমা নিতে হবে।
১৪। নির্বাচন শেষে তিন মাসের মধ্যে হলফনামা যাচাই-বাছাই করতে হবে। অসামঞ্জস্য দেখলে আইনী ব্যবস্থা নিতে হবে। নির্বাচনী ব্যয়ের ক্ষেত্রেও একই ব্যবস্থা থাকবে।
১৫। রিটার্নিং অফিসার, সহকারী রিটার্নিং অফিসার যথাসম্ভব নির্বাচন কমিশন থেকেই দায়িত্ব প্রদান করা।পক্ষপাতদুষ্ট, বিতর্কিত কোন প্রতিষ্ঠানের কোন ব্যক্তি, কর্মকর্তা বা কর্মচারীকে প্রিজাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসার হিসাবে নিয়োগ দেয়া যাবেনা।
১৬। নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের প্রতি বছর তাদের আয়-ব্যয়ের হিসাব নির্বাচন কমিশন ও দুদকে জমা দেওয়ার বিধান রাখা।
১৭। রাজনৈতিক দল তাদের দলীয় সদস্য ছাড়া বাইরে থেকে কেবলমাত্র পাঁচ শতাংশ মনোনয়ন দিতে পারবে। সেক্ষেত্রে মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তি যদি কোন সংগঠিত সংঘের/ক্লাবের/প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বে থাকেন তাহলে উক্ত প্রতিষ্ঠান থেকে পদত্যাগ করতে হবে।
১৮। যেকোন পর্যায়ে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি তার নির্বাচনী এলাকার ভোটারের জনআস্থা হারালে তাকে রিকল করার বিধান রাখা।
১৯। যেকোন পর্যায়ের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর তার নির্বাচনী এলাকার জনগণের কাছে জবাবদিহীর ব্যবস্থা রাখা।
২০। অলাভজনক দায়িত্ব হিসাবে সংসদ সদস্যরা প্রধানতঃ আইন প্রণয়নের কাজে নিয়োজিত থাকবেন। উন্নয়ন বরাদ্দে বা নানা প্রকল্পে তাদের যুক্ত থাকার বিধান বাতিল করা।
২১। তিনশত আসনেই না ভোটের ব্যবস্থা চালু করা।
২২। সংসদ সদস্যদের শুল্কমুক্ত গাড়ী আমদানি বন্ধ করা। মন্ত্রীদের একাধিক গাড়ী দেওয়া যাবে না। হলফনামায় যদি ঢাকায় ফ্ল্যাট বা বাড়ী থাকে সেসব সাংসদ/মন্ত্রীর নামে সরকারি বাড়ী বরাদ্দ না দেওয়া।
২৩। এমপি/মন্ত্রী কোন স্কুল, কলেজ, মন্দির, মসজিদ, মাদ্রাসা, ক্লাব, সংঘ, সমিতি, গীর্জা ইত্যাদি ধরনের কোন প্রতিষ্ঠানের কমিটির সর্বোচ্চ পদে অন্তর্ভূক্ত থাকতে পারবে না।
২৪। রাষ্ট্রপতি/প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি/ মেয়র কেউ যাতায়াতের সময়ে জনগণের যাতায়াতে বিঘ্ন ঘটিয়ে প্রটোকলের নামে রাস্তা বন্ধ করা যাবে না।
২৫। নির্বাচনে টাকার খেলা কঠোরভাবে বন্ধ করতে হবে। সর্বোচ্চ ৫ জনের অধিক ব্যক্তি নিয়ে মনোনয়ন জমা দিতে যাওয়া যাবে না। নির্বাচনে কথিত ‘শোডাউন’ কঠোরভাবে বন্ধ করা।নির্বাচনে অদৃশ্য অঢেল ব্যয় রোধে কার্যকরি পদক্ষেপ নেওয়া।
২৬। নির্বাচনে সন্ত্রাস, গুন্ডামী, প্রশাসনিক ম্যানিপুলেশান, সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মীয় অনুভূতির রাজনৈতিক ব্যবহার রোধে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়া।
২৭। দ্বৈত নাগরিকগণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে এবং ভোট প্রদান করতে পারবেন না।
২৮। প্রবাসীদের ভোট প্রদানের উপযুক্ত ব্যবস্থা চালু করা।
২৯। ভোট প্রদানে যে কোন ধরনের বাধাকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে গণ্য করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া।
৩০। ভোট গননা ও ফলাফল ঘোষণা করার প্রক্রিয়া পুরোপুরি স্বচ্ছ করা।
৩১। গুরুতর অনিয়ম ও জ্বালিয়াতির কারণে নির্দিষ্ট কেন্দ্রের পাশাপাশি গোটা আসনের নির্বাচন বাতিলে নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা রাখা।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বিভিন্ন প্রশ্নে তাদের অবস্থান ব্যাখ্যা করেন এবং বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি উত্থাপিত যৌক্তিক প্রস্তাব ও সুপারিশ বিবেচনায় নেয়ার আশ্বাস প্রদান করেন।





এগিয়ে যাও বাংলাদেশ এর আরও খবর

আগামী কাল বিপ্লবী যুব সংহতির রাঙামাটি জেলা কাউন্সিল আগামী কাল বিপ্লবী যুব সংহতির রাঙামাটি জেলা কাউন্সিল
বেণুবন উওমানন্দ ধর্মবন বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব ও সংবর্ধনা বেণুবন উওমানন্দ ধর্মবন বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব ও সংবর্ধনা
পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৫ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি পৌরসভার ০৮ নং ওয়ার্ড কমিটি পূর্ণগঠন পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৫ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি পৌরসভার ০৮ নং ওয়ার্ড কমিটি পূর্ণগঠন
ডলুছড়া মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে ১৮তম কঠিন চীবর দান ও স্থবির  বরণোৎসব সম্পন্ন ডলুছড়া মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে ১৮তম কঠিন চীবর দান ও স্থবির বরণোৎসব সম্পন্ন
থেরবাদী বৌদ্ধদের শ্রেষ্ঠতম জাতীয় ধর্মীয় উৎসব শ্লোগান নিয়ে শীলছড়ি অভায়রণ্য ধন্য কেন্দ্রে কঠিন চীবর দান উদযাপন থেরবাদী বৌদ্ধদের শ্রেষ্ঠতম জাতীয় ধর্মীয় উৎসব শ্লোগান নিয়ে শীলছড়ি অভায়রণ্য ধন্য কেন্দ্রে কঠিন চীবর দান উদযাপন
ফেব্রুয়ারীর সুষ্ঠু নির্বাচনই কেবল এই সরকারকে মুক্তি দিতে পারে ফেব্রুয়ারীর সুষ্ঠু নির্বাচনই কেবল এই সরকারকে মুক্তি দিতে পারে
কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী নালন্দা বৌদ্ধ বিহারে ৩৮ কঠিন চীবর দান উদযাপন কাপ্তাইয়ে কর্ণফুলী নালন্দা বৌদ্ধ বিহারে ৩৮ কঠিন চীবর দান উদযাপন
কাউখালীতে কৃষি ব্যাংকের মতবিনিময় সভা কাউখালীতে কৃষি ব্যাংকের মতবিনিময় সভা
নানিয়ারচরে সেনাবাহিনী বিনামূল্যে চিকিৎসা ও ঔষধ বিতরণ নানিয়ারচরে সেনাবাহিনী বিনামূল্যে চিকিৎসা ও ঔষধ বিতরণ

আর্কাইভ