রবিবার ● ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী » কাপ্তাই হ্রদের পানি ১০৫ ফুটে সীমিত রাখার দাবি
কাপ্তাই হ্রদের পানি ১০৫ ফুটে সীমিত রাখার দাবি
মো. নাজিম আলী :: বর্ষা এলেই পাহাড়ি জনপদ ডুবে যায় কাপ্তাই হ্রদের পানিতে। ঘরবাড়ি, ক্ষেত-খামার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আর ধর্মীয় উপাসনালয় সব কিছু পানিতে তলিয়ে যায়। দুর্ভোগে পড়েন লংগদু, বাঘাইছড়ি, বরকল, জুরাছড়ি, নানিয়ারচর ও সদর এলাকার হাজারো মানুষ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, কাপ্তাই হ্রদের পানি ১০৫ ফুটের ওপরে উঠলেই শুরু হয় বিপর্যয়। বসতবাড়ি ভেসে যায়, কৃষিজমি পানিতে তলিয়ে যায়। গৃহহীন হয়ে পড়ে শত শত পরিবার। বন্ধ হয়ে যায় স্কুল-কলেজ। বিশুদ্ধ পানির সংকট দেখা দেয়। নারী, শিশু ও বৃদ্ধদের কষ্ট চরম আকার ধারণ করে।
প্রতিবার বর্ষায় আমাদের ধান-সবজি নষ্ট হয়, ঘরবাড়ি ডুবে যায়। কোথাও আশ্রয় মেলে না। পানি যদি ১০৫ ফুটের ওপরে না ওঠে, তবে আমরা বাঁচতে পারবো।
এই দুর্ভোগ থেকে মুক্তি পেতে জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত আবেদন জানিয়েছেন এলাকাবাসী। আবেদনে তারা কাপ্তাই হ্রদের পানি সর্বোচ্চ ১০৫ ফুট উচ্চতার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখার আহ্বান জানিয়েছেন।
আবেদনে সই করেছেন স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, এ্যাডভোকেট মোঃ রহমত উল্লাহ (বাঘাইছড়ি), এ্যাডভোকেট আলাল উদ্দিন (লংগদু), এ্যাডভোকেট মাছুম (রহিম) (নানিয়ারচর) এবং এ্যাডভোকেট ফরহাদ চৌধুরী (রাঙামাটি সদর)।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, পানি বেড়ে গেলে মানুষ গৃহহীন হয়, খাদ্যাভাব দেখা দেয়। শিশু, বৃদ্ধ ও অসুস্থদের দুর্দশা চরমে পৌঁছায়। কৃষি, শিক্ষা ও জীবিকার ভিত্তি ভেঙে পড়ে। গোটা অঞ্চল মানবিক বিপর্যয়ের মুখে পড়ে।
এলাকাবাসীর দাবি, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সমন্বয় করে হ্রদের পানি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। জেলা প্রশাসকের মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিই পারে এ সমস্যার সমাধান করতে।
দেশের সবচেয়ে বড় মানবসৃষ্ট কাপ্তাই হ্রদ বিদ্যুৎ উৎপাদন ও যোগাযোগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে পানির অতিরিক্ত উচ্চতা যদি হাজারো মানুষের জীবনযাত্রাকে বিপর্যস্ত করে, তবে তা থামাতে কার্যকর উদ্যোগ জরুরি।




আগামী কাল বিপ্লবী যুব সংহতির রাঙামাটি জেলা কাউন্সিল
রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা না করে আরপিও চূড়ান্ত করায় ক্ষোভ প্রকাশ
বেণুবন উওমানন্দ ধর্মবন বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব ও সংবর্ধনা
পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৫ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি পৌরসভার ০৮ নং ওয়ার্ড কমিটি পূর্ণগঠন
টেকসই হবেনা - এমন পদক্ষেপ নেয়া থেকে বিরত থাকুন
তীর্থ ভ্রমনে বিজয়ানন্দ থেরো
ডলুছড়া মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে ১৮তম কঠিন চীবর দান ও স্থবির বরণোৎসব সম্পন্ন
ভেংগে পড়া নির্বাচনী ব্যবস্থার উপর জনআস্থা ফিরিয়ে আনাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ
থেরবাদী বৌদ্ধদের শ্রেষ্ঠতম জাতীয় ধর্মীয় উৎসব শ্লোগান নিয়ে শীলছড়ি অভায়রণ্য ধন্য কেন্দ্রে কঠিন চীবর দান উদযাপন
ফেব্রুয়ারীর সুষ্ঠু নির্বাচনই কেবল এই সরকারকে মুক্তি দিতে পারে 