শিরোনাম:
●   সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে ঈশ্বরগঞ্জে মানববন্ধন ●   আত্রাইয়ে নিয়মিত নামাজ পড়ে পুরস্কার পেল ১০ শিক্ষার্থী ●   খাগড়াছড়িতে ইউনূসের কুশপুত্তলিকা দাহ ●   ঈশ্বরগঞ্জে শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ●   ফ্রান্স দর্পণের ১০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন ●   কুষ্ঠ চিকিৎসা কেন্দ্র চন্দ্রঘোনায় আরএফএসটি প্রশিক্ষণ ●   সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে আলীকদমে ●   নড়াইলে তায়কোয়ানডো ক্লাবের যাত্রা শুরু ●   যুব সমাজের স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক পরিষ্কার অভিযান ●   মিরসরাইয়ে ১২ তম বিজলী শিক্ষোন্নয়ন বৃত্তি পরীক্ষার পুরষ্কার বিতরন ●   সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে ঈশ্বরগঞ্জে মানববন্ধন ●   গাজা সিটি দখলের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে ইসরায়েলকে ●   পার্বতীপুরের ভূয়া পুলিশ আটক ●   ফ্যাসিস্ট আচরণের পরিণতি শেখ হাসিনার মতো হবে : বিএফইউজে সভাপতি ●   যুক্তরাজ্যে মাহবুব আলী খানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ●   রাঙামাটিতে আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস পালিত ●   অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বিতীয় অধ্যায়ের প্রথম কাজ হবে নিজেদের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা ●   বেতবুনিয়াতে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত ●   ঈশ্বরগঞ্জে মাদ্রাসা সুপারের উপর হামলা এলাকায় উত্তেজনা ●   জুমার নামাজ আদায়ের মাধ্যমে ১শত ৫০তম মসজিদ সফর করলেন শিমুল
ঢাকা, সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫, ২৭ শ্রাবণ ১৪৩২

Daily Sonar Bangla
মঙ্গলবার ● ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » ভোটারদের অনাগ্রহ বিদ্যমান নির্বাচনী ব্যবস্থার প্রতি অনাস্থা
প্রথম পাতা » প্রধান সংবাদ » ভোটারদের অনাগ্রহ বিদ্যমান নির্বাচনী ব্যবস্থার প্রতি অনাস্থা
৪৩৮ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

ভোটারদের অনাগ্রহ বিদ্যমান নির্বাচনী ব্যবস্থার প্রতি অনাস্থা

---ঢাকা :: বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক আজ গণমাধ্যমে প্রদত্ত এক বিবৃতিতে ক্ষোভের সাথে বলেছেন, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার যে ধারা চালু হয়েছে তাতে আগামীতে হয়তো আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচন নামক তামাশা আয়োজনেরও আর প্রয়োজন হবে না। রাজনৈতিক দল,নির্বাচনে অংশগ্রহনে ইচ্ছুক প্রার্থী ও ভোটারদের মধ্যে যে অনাগ্রহ তা এই একতরফা নির্বাচনের প্রতি দেশের মানুষের গভীর অনাস্থা ও অবিশ্বাসেরই বহিঃপ্রকাশ। বাস্তবে ভোটারেরা সরকার, সরকারি দল ও অকার্যকর নির্বাচন কমিশনের এই নির্বাচনী প্রহসনের প্রতি তাদের গণঅনাস্থা ও গণহতাশা নানাভাবেই জানিয়ে দিয়েছে।তিনি বলেন, সদ্য সমাপ্ত ১৬০ টি ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে ৪৪ জন যদি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন, আর বিজয়ী ঘোষিত প্রায় সকল প্রার্থী যদি সরকার দলীয় হন তাহলে তাকে নির্বাচন বলার সুযোগ আছে কিনা দেশের মানুষের কাছে তাও এক গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। দুঃখজনক হচ্ছে সরকার ও সরকারি দল এই গণঅনাস্থার অর্থ বুঝতে পুরোপুরি অক্ষম।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন ও জাতীয় সংসদের উপনির্বাচনের নামে যে একতরফা কারবার চলছে বাস্তবে তা রাষ্ট্রীয় অর্থ ও সময়ের অপ্রয়োজনীয় অপচয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।তিনি বলেন,নির্বাচনী আয়োজনের চেয়ে এখন সরকারি দলের নমিনেশন পাওয়াটাই গুরুত্বপূর্ণ। সরকারি দলের প্রার্থী মানেই পাশ।এ কারণে সরকারি দলের ভোটারেরাও আর কেন্দ্রে যেয়ে ভোট দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন না।তারাও জানেন যে,তারা কেন্দ্রে না গেলেও তাদের দলীয় প্রার্থীরাই বিজয়ী ঘোষিত হবেন।
তিনি বলেন, আর বিদ্যমান স্থানীয় সরকার নির্বাচনের সাথে প্রকৃতপ্রস্তাবে শক্তিশালী, গনতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা গড়ে তোলার কোন সম্পর্ক নেই।
বিবৃতিতে তিনি নির্বাচনের নামে একতরফা, ও তামাশাপূ্র্ণ এসব আয়োজনের বিরুদ্ধে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান। একই তিনি ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠায় রাজপথে গণসংগ্রাম জোরদার করতেও দেশবাসীর প্রতি আহবান জানান।





আর্কাইভ