
বুধবার ● ২৩ এপ্রিল ২০২৫
প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী » রাঙামাটি-চট্টগ্রাম রোডে অবৈধ সভাপতি সৈয়দ কোম্পানীর লক্কর-জক্কর বাস চলাচল করছে
রাঙামাটি-চট্টগ্রাম রোডে অবৈধ সভাপতি সৈয়দ কোম্পানীর লক্কর-জক্কর বাস চলাচল করছে
রাঙামাটি :: এসব কাগজপত্র বিহীন বাস তিনমাস ধরে পুরাতন বাস ষ্টেশন পড়ে আছে, টার্মিনালে টাকা দিতে হবে তাই রাখে না।
স্বেচ্চাসেবক লীগের নেতা বাসমালিক সমিতির রাঙামাটির অঘোষিত অটো লাইন কন্ট্রোলার অত্যাচারে সাধারণ মালিক ও শ্রমিকরা জিম্মি ও অতিষ্ট হয়ে উঠেছে। গত ১৬ বছর ধরে নির্বাচন বিহীন অটো কমিটি সদস্য হয়ে সকল যাত্রবাহী বাসে ক্ষমতার অপব্যবহার করে আসছে। স্বৈরাচার কমিটিরে লাইন কন্ট্রোলার ফজলে করিমের অনুসারী রাঙামাটি-চট্টগ্রাম মোটরযান মালিক সমিতির অবৈধ সভাপতি সৈয়দ কোম্পানীর অনুসারী মালেকের লক্কর জ্ক্কর লোকেল বাসের কাগজপত্র বিহীন নং ১১-০৬৮০, চট্ট-১১-০০২০ চট্ট-১১-০২১৫ মালিকাধীন বাস রয়েছে। যখন যাই ইচ্ছা লাইন নেওয়ার অভিযোগ আছে। সকল গাড়ীতে টাকা দিয়ে টোকেন নিলেও মালেকের বাসের আজ পযন্ত কোন আঞ্চলিক দলের চাঁদা নেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
চট্টগ্রাম -রাঙামাটি মোটর মালিক সমিতির নির্বাচন বিহীন ১৬ বছর বছর ধরে অটো কমিটির অঘোষিত সভাপতি সৈয়দ কোম্পানীর রাঙ্গামাটির কার্যকারী সভাপতি শহিদুজ্জামান রোমান গং বিভাষ সাহা ,মালেক,রোমান ,মামুন রাউজানের সিন্ডিকেট সদস্য মনির চৌধুরী,নবী হোসেন,হাছান,জানে আলম তার অনুসারী ১৮/২০ জন অনুসারীর হাতে সাধারণ মালিক শ্রমিক জিম্মি হয়ে পড়েছে। সকল অনিয়মকে নিয়মে পরিণত করেছে ।
অবৈধ লাইন কন্টোলার অবৈধ অবৈনতিক সাধারণ সম্পাদক বিভাষ সাহা মামলার হওয়ার পর নিয়ন্ত্রন করে আসছে । দীর্ঘ দেড় যুগের অধিক সময় ধরে রাঙ্গামাটি মোটর মালিক সমিতির নির্বাচন নেই। ফাসিস্ট সরকারের রাউজানে র গড ফাদার এবিএম ফজলুল করিম চৌধুরী কথায় নিয়ন্ত্রন করেছে বলে অভিযোগ সাধারণ বাস মালিক। এছাড়া রাউজানে ঢাকা-রাঙামাটি চট্গ্রাম রিলাক্স ও এভারগীন গাড়ির মালেক এ মাধ্যমে দেখা শুনা করে ভুয়া বিল ভাউচার ১৬ বছর ধরে করে এখনো বহাল তবিয়তে থাকার রহস্য কি। ৫ আগষ্টের পর তারা কিছুদিন পালিয়ে গিয়ে নানামুখী ষড়যন্ত্র অব্যাত রেখেছে। রাঙামাটি-চট্টগ্রাম- রাউজান কোন অফিসে বসতে পারে না ,আদালতে নিদেশে টাকা পয়সা উক্তালন করার ক্ষমা নেই।
রাঙামাটি সকল লাইন কন্ট্রোলার মালেকের সম্পকে জানা গেছে। মালেক এর লক্কর ঝক্কর লোকেল বাস নং যশোর-ড-১১-৩৬০ বাস মালিক সেলিম গাডী নং ১১-০১৯৭ অবৈধ লাইন কন্টোলার অবৈধ অনৈতিক কর্মকাণ্ড সরাসরি জড়িত বলে সাধারণ বাস মালিক সূত্রে জানা গেছে। বর্তমানে আদালতে মামলা হওয়ার পরও রাঙামাটি সাধারণ সম্পাদক বিভাষ সাহা ও লাইন কন্ট্রোলার মালেক মামলার হওয়ার পর নিয়ন্ত্রন করে আসছে । ঢাকা রাঙামাটি-চট্টগ্রাম রিলাক্স ও এভারগীন মালেক এ মাধ্যমে দেখা শুনা করে ভুয়া বিল ভাউচার ১৬ বছর ধরে এখনো বহাল তবিয়তে থাকার রহস্য কি। ৫ আগষ্টের পর তারা কিছুদিন পালিয়ে গিয়ে নানামুখী ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে । রাঙামাটি-চট্টগ্রাম- রাউজান কোন অফিসে বসতে পারে না আদালতে নিদেশে টাকা পয়সা উক্তালন করার ক্ষমা নেই।
স্বেচ্ছাসেবক লীগের স্থানীয় নেতা চট্টগ্রাম রাঙামাটি বাস মালিক রাঙামাটির লাইন কন্ট্রোলার মালেক এর কাছে জিম্মি । রাঙামাটি ঢাকা চট্রগ্রাম এভারগ্ৰীন রিল্যাক্স মালেকের নিয়ন্ত্রণে থাকায় অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
নির্বাচন বিহীন শহিদুজ্জামান রোমান কার্যকারী অটো সমিতি অঘোষিত নির্দেশনা মেনে চলছে।
রাঙামাটি-চট্টগ্রাম মটর মালিক সমিতির অফিসে বন্দ করে দিয়ে সমন্নয়ক কমিটি। খোজ নিয়ে জানাগেছে, সমন্নয় কমিটি আদালতে মামলা দায়ের করায় টাকা উত্তোলন করতে পারছে না।এই ক্ষেত্রে রাঙামাটি কোন মটর মালিক সমিতির কার্যক্রম থাকার কথা না।তারপর কোন অদৃশ্য শক্তির ইশারায় পাহাড়িকা কাউন্টারে ও ঢাকা চট্রগ্রাম রিল্যাক্স এভারগ্ৰীন মালেক নিজেই নিয়ন্ত্রনে রাখার রহস্য কি ?