রবিবার ● ২১ এপ্রিল ২০২৪
প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী » আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন সন্দ্বীপ আওয়ামী লীগের দুই নেতা
আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেলেন সন্দ্বীপ আওয়ামী লীগের দুই নেতা
সন্দ্বীপ (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি :: মনোনয়নপত্র বাছাইয়ে বাদ পড়ার পর অবশেষে আপিলে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন চট্টগ্রামের সন্দ্বীপের দুই আওয়ামী লীগ নেতা। মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের শেষ দিনে মনোনয়নপত্রে তথ্য গোপনের অভিযোগ থাকায় যাচাই-বাছাইয়ে বাতিল হয় সন্দ্বীপ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী এস এম আনোয়ার হোসেন ও আমানউল্লাহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি শেখ মুহাম্মদ জুয়েলের মনোনয়নপত্র।
রবিবার ২১ এপ্রিল আপিল নিষ্পতির দিনে দুজনই প্রার্থিতা ফিরে পেলেন বলে জানিয়েছেন রির্টানিং অফিসার ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার মোহাম্মদ এনামুল হক।
বিষয়টি নিশ্চিত করে রির্টানিং অফিসার জানান, ‘বাছাইয়ে দুজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হলেও আপিল নিষ্পতিতে দুজনেরই মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে।’ এর আগে, সন্দ্বীপ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম আনোয়ার হোসেনের চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের কুমিরা গুপ্তছড়া ঘাটের খাস ইজরার ২ কোটি ৮৯ লক্ষ ৯৮ হাজার টাকা বকেয়া ও জেলা পরিষদ ইজারারা বাবদ ৮১ লক্ষ টাকা জামানতের আয়ের উৎস উল্লেখ না থাকায় মনোনয়নপত্রে ত্রুটি থাকায় বাদ পড়েন। চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শেখ মুহাম্মদ জুয়েল হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগে বাতিল হয় । সন্দ্বীপ উপজেলায় ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের সাধারণ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোট ৮ জন প্রার্থী হয়েছেন। ইসির তফসিল অনুযায়ী, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় আগামীকাল ২২ এপ্রিল সোমবার।




রাজনৈতিক দলসমূহের সাধারণ মতৈক্যের ভিত্তিতে সরকারকে সংকট উত্তরণে পদক্ষেপ নিতে হবে
রাঙামাটিতে বিপ্লবী যুব সংহতির জেলা কাউন্সিলে ৩৫ বিশিষ্ট কমিটি গঠন
আগামী কাল বিপ্লবী যুব সংহতির রাঙামাটি জেলা কাউন্সিল
রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা না করে আরপিও চূড়ান্ত করায় ক্ষোভ প্রকাশ
বেণুবন উওমানন্দ ধর্মবন বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব ও সংবর্ধনা
পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৫ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি পৌরসভার ০৮ নং ওয়ার্ড কমিটি পূর্ণগঠন
টেকসই হবেনা - এমন পদক্ষেপ নেয়া থেকে বিরত থাকুন
তীর্থ ভ্রমনে বিজয়ানন্দ থেরো
ডলুছড়া মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে ১৮তম কঠিন চীবর দান ও স্থবির বরণোৎসব সম্পন্ন
ভেংগে পড়া নির্বাচনী ব্যবস্থার উপর জনআস্থা ফিরিয়ে আনাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ 