বৃহস্পতিবার ● ৭ মার্চ ২০২৪
প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী » রাজনৈতিক বিরোধীদের দমন করতেই দ্রুত বিচার আইনকে স্থায়ী করা হয়েছে
রাজনৈতিক বিরোধীদের দমন করতেই দ্রুত বিচার আইনকে স্থায়ী করা হয়েছে
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক আজ গণমাধ্যমে প্রদত্ত এক বিবৃতিতে গতকাল জাতীয় সংসদে তড়িঘড়ি করে দ্রুত বিচার আইনকে স্থায়ী করে আইন পাশ করানোয় তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছেন এবং বলেছেন রাজনৈতিক বিরোধীদের দমন করতেই যে এই আইন পাশ করানো হয়েছে তাতে কোন সন্দেহ নেই।
তিনি বলেন, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দ্রুত বিচার আইন বিচারিক নিপীড়ন বাড়িয়ে তুলেছে।
তিনি উল্লেখ করেন, ইতিমধ্যে এই আইনের অপপ্রয়োগ ঘটিয়ে বিরোধী দলসমূহের শত শত নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি ও সংগঠকে বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তি দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, যথাযথ আইনী প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে দ্রুত বিচার আইনকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে শাস্তি প্রদানের উদ্দেশ্যেই ব্যবহার করা হচ্ছে।মন্ত্রীদের বক্তব্যে তার পরোক্ষ স্বীকৃতিও রয়েছে।
তিনি বলেন, বিচারিক আইনের বিলম্বিত দীর্ঘসুত্রিতা যেমন বিচারকে অনেক ক্ষেত্রে অপ্রাসঙ্গিক ও অপ্রয়োজনীয় করে তোলে, আবার হীন উদ্দেশ্যপ্রনোদিত দ্রুত বিচার অবিচার ও প্রতিহিংসা উসকিয়ে দেয়।
তিনি ক্ষোভের সাথে উল্লেখ করেন, বিএনপির শাসনামলে প্রনীত এই আইনে পরবর্তীতে বিএনপিকে বেশী মাশুল দিতে হয়েছে। তিনি বলেন, ক্ষমতার গণেশ উল্টে গেলে এখনকার ক্ষমতাসীনদেরকেই হয়তো এই আইনে বেশী দূর্ভোগে পড়তে হবে।
তিনি উল্লেখ করেন, ইতিহাস থেকে কেউই শিক্ষা নেয়না।এই আইনের জন্য একদিন বর্তমান ক্ষমতাসীনদেরকেই বেশী পস্তাতে হবে।
তিনি অনতিবিলম্বে বিচারিক হয়রানির উদ্দেশ্যে প্রনীত আই আইন প্রথ্যাহার করে নেবার দাবি জানান।




রাজনৈতিক দলসমূহের সাধারণ মতৈক্যের ভিত্তিতে সরকারকে সংকট উত্তরণে পদক্ষেপ নিতে হবে
রাঙামাটিতে বিপ্লবী যুব সংহতির জেলা কাউন্সিলে ৩৫ বিশিষ্ট কমিটি গঠন
আগামী কাল বিপ্লবী যুব সংহতির রাঙামাটি জেলা কাউন্সিল
রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা না করে আরপিও চূড়ান্ত করায় ক্ষোভ প্রকাশ
বেণুবন উওমানন্দ ধর্মবন বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব ও সংবর্ধনা
পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৫ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি পৌরসভার ০৮ নং ওয়ার্ড কমিটি পূর্ণগঠন
টেকসই হবেনা - এমন পদক্ষেপ নেয়া থেকে বিরত থাকুন
তীর্থ ভ্রমনে বিজয়ানন্দ থেরো
ডলুছড়া মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে ১৮তম কঠিন চীবর দান ও স্থবির বরণোৎসব সম্পন্ন
ভেংগে পড়া নির্বাচনী ব্যবস্থার উপর জনআস্থা ফিরিয়ে আনাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ 