বুধবার ● ২৭ আগস্ট ২০২৫
প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী » কাপ্তাই হ্রদে দাওয়াত ইসলামির নৌ-জুলুস
কাপ্তাই হ্রদে দাওয়াত ইসলামির নৌ-জুলুস
মো. কামরুল ইসলাম :: হ্রদের নীল জলে সারি সারি লঞ্চ আর বোট। তার ওপর ভেসে আসছে একসঙ্গে হাজারো কণ্ঠে ধ্বনি—
অনারে তাকবীর, আল্লাহু আকবর
“নারে রিসালাত, ইয়া রাসুল আল্লাহ।
২৭ আগষ্ট বুধবার বিকেলের দিকে রাঙামাটির রিজার্ভবাজার জামে মসজিদ ঘাট থেকে যাত্রা শুরু হয় দাওয়াত ইসলামির আয়োজনে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে জসনে জুলুস। তবে এই জুলুসের বিশেষত্ব হলো—সড়কে নয়, বরং কাপ্তাই হ্রদের পানিতেই সেটি আয়োজন করা হয়।
নামাজ শেষে দলে দলে মুসল্লিরা লঞ্চ ও নৌকায় ওঠেন। কেউ হাতে সবুজ পতাকা, কেউবা হাতে ব্যানার। ঢাক-ঢোলের শব্দ না থাকলেও সমবেত কণ্ঠের ধ্বনিই যেন চারদিক মুখর করে তোলে। শহরের দ্বীপগুলো থেকে নারী-পুরুষ ও শিশুরা এই দৃশ্য দেখতে নৌকায় কিংবা হ্রদপাড়ে ভিড় জমান। কারও মুখে ছিল ঈদের আনন্দের মতো উচ্ছ্বাস।
আয়োজক কমিটির এক সদস্য বলেন, রাসুল (সা.)–এর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশে কেউ সড়কে, কেউ ট্রেনে কিংবা হেঁটে জুলুস করে। রাঙামাটি যেহেতু হ্রদবেষ্টিত শহর, তাই আমরা প্রতিবছর নৌ-জুলুস আয়োজন করি। এবারের আয়োজনও সেই ধারাবাহিকতা।
জুলুসের লঞ্চগুলো ধীরে ধীরে হ্রদের বুকে ছুটে চলে। দূর থেকে দেখে মনে হচ্ছিল, সবুজ পাহাড় আর নীল পানির ফাঁকে ধর্মীয় উচ্ছ্বাসে ভেসে বেড়াচ্ছে এক একটি ভাসমান শোভাযাত্রা।
রাঙামাটির স্থানীয়দের অনেকে মনে করেন, এই আয়োজন শুধু ধর্মীয় আবেগেই নয়, এক ধরনের ঐক্যের বার্তাও ছড়িয়ে দেয়।




রাজনৈতিক দলসমূহের সাধারণ মতৈক্যের ভিত্তিতে সরকারকে সংকট উত্তরণে পদক্ষেপ নিতে হবে
রাঙামাটিতে বিপ্লবী যুব সংহতির জেলা কাউন্সিলে ৩৫ বিশিষ্ট কমিটি গঠন
আগামী কাল বিপ্লবী যুব সংহতির রাঙামাটি জেলা কাউন্সিল
রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা না করে আরপিও চূড়ান্ত করায় ক্ষোভ প্রকাশ
বেণুবন উওমানন্দ ধর্মবন বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব ও সংবর্ধনা
পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৫ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি পৌরসভার ০৮ নং ওয়ার্ড কমিটি পূর্ণগঠন
টেকসই হবেনা - এমন পদক্ষেপ নেয়া থেকে বিরত থাকুন
তীর্থ ভ্রমনে বিজয়ানন্দ থেরো
ডলুছড়া মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে ১৮তম কঠিন চীবর দান ও স্থবির বরণোৎসব সম্পন্ন
ভেংগে পড়া নির্বাচনী ব্যবস্থার উপর জনআস্থা ফিরিয়ে আনাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ 