সোমবার ● ১২ জুলাই ২০২১
প্রথম পাতা » ছবি গ্যালারী » মিরসরাইয়ে অগ্নিকান্ডে বসতঘর পুড়ে ছাই
মিরসরাইয়ে অগ্নিকান্ডে বসতঘর পুড়ে ছাই
মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি :: মিরসরাইয়ে অগ্নিকাণ্ডে বসতঘর পুড়ে ২০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এসময় আগুন নেভাতে গিয়ে আহত হয়েছে ১ জন। আজ সোমবার ১২ জুলাই সকালে উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের বরৈয়া গ্রামের দ্বারবক্স ভূঁইয়া বাড়ির সুলতান আহমদের বসতঘরে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে৷ অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্তরা হলো সুলতান আহমদের দুই ছেলে মিজানুর রহমান ও মোরশেদ আলম। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকালে মোরশেদ আলমের রান্নাঘরের গ্যাস সিলিন্ডার থেকে অগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হয়ে মুহুর্তের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
খবর পেয়ে মিরসরাই ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স কর্মী ও স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় আগুন নেভাতে গিয়ে আহত হয় মোরশেদ আলম। বর্তমানে মোরশেদ স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অগ্নিকান্ডে প্রায় ২০ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে দাবী করছেন ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো। অগ্নিকাণ্ডের পরপরই জোরারগঞ্জ থানা পুলিশ ও করেরহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এনায়েত হোসেন নয়ন অগ্নিকাণ্ডস্থল পরিদর্শন করেছেন। চেয়ারম্যান নয়ন ক্ষতিগ্রস্থ দুই পরিবারকে নগদ টাকা, কাপড়চোপড় ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী প্রদান করেছেন।
এবিষয়ে মিরসরাই ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ইনচার্জ ইমাম হোসেন পাটোয়ারী বলেন, সকাল ১১ টা ২০ মিনিটে করেরহাট ইউনিয়নের বরৈয়া গ্রামে অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে প্রায় দেড় ঘন্টা চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হই। গ্যাস সিলিন্ডার থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।




রাজনৈতিক দলসমূহের সাধারণ মতৈক্যের ভিত্তিতে সরকারকে সংকট উত্তরণে পদক্ষেপ নিতে হবে
রাঙামাটিতে বিপ্লবী যুব সংহতির জেলা কাউন্সিলে ৩৫ বিশিষ্ট কমিটি গঠন
আগামী কাল বিপ্লবী যুব সংহতির রাঙামাটি জেলা কাউন্সিল
রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা না করে আরপিও চূড়ান্ত করায় ক্ষোভ প্রকাশ
বেণুবন উওমানন্দ ধর্মবন বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব ও সংবর্ধনা
পার্বত্য চট্টগ্রাম বড়ুয়া সংগঠনের ১৫ সদস্য বিশিষ্ট রাঙামাটি পৌরসভার ০৮ নং ওয়ার্ড কমিটি পূর্ণগঠন
টেকসই হবেনা - এমন পদক্ষেপ নেয়া থেকে বিরত থাকুন
তীর্থ ভ্রমনে বিজয়ানন্দ থেরো
ডলুছড়া মহামুনি বৌদ্ধ বিহারে ১৮তম কঠিন চীবর দান ও স্থবির বরণোৎসব সম্পন্ন
ভেংগে পড়া নির্বাচনী ব্যবস্থার উপর জনআস্থা ফিরিয়ে আনাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ 